জৈব সার ব্যবহারের উপকারিতা, অপকারিতা ও ব্যবহারের নিয়ম
সম্মানিত পাঠক, আজকের বিষয়বস্তু হচ্ছে, জৈব সার ব্যবহারের নিয়ম, উপকারিতা ও অপকারিতা ও অধিক সার ব্যবহারের অপকারিতা এবং কিভাবে তৈরি করব সেটা নিয়ে। ইতিপূর্বে আপনারা হয়তো অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সেরকম সাজানো-গোছানো বা মনের মত কোন পোস্ট পাননি। আশা করি আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগবে। তো চলুন শুরু করা যাক।
“জৈব সার” কথাটি শুনলেই হয়তো আপনাদের মাথায় একটাই ঘোরাঘুরি করে কোন ফরমালিন বা এক্সট্রা কোন উপকরণ ছাড়া যেটা তৈরি করা হয়ে থাকে। জি হ্যাঁ সেটাই, এর পাশাপাশি জৈব সার সম্পর্কে পুরো তথ্য জানতে নিচের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
ভূমিকা
জৈব সার হলো সেসব সার, যেগুলো উদ্ভিদ বা প্রাণীর ধ্বংসাবশেষ থেকে পাওয়া যায় যেমন গোবর সার, সবুজ সার, খৈল। গাছের প্রায় সব খাদ্য উপাদানে জৈব সারে থাকে। জৈব সার এক ধরনের কার্বন সমৃদ্ধ স্যার যা প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয়। মাটি ও উদ্ভিদের পুষ্টি সরবরাহ ও বৃদ্ধি বজায় রাখার জন্য জৈব সারের অবদান বিদ্যমান।
জৈব সার বানানোর পদ্ধতি
জৈব সার অনেকভাবেই তৈরি করা যায় যেমন মুরগির বিষ্ঠা সরিষার খোল হাড়ের গুঁড়ো লতা পাতা ও গাছগাছালি দিয়ে সবুজ সার তৈরি ইত্যাদি
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url